Azad Rahaman's Profile
Brong
345
Points

Questions
184

Answers
87

    • 4192 views
    • 2 answers
    • 0 votes
    • 533 views
    • 2 answers
    • 0 votes
  • বাংলাদেশের আইন সভার নাম জাতীয় সংসদ

    বাংলাদেশের আইন সভার   ইংরেজি নাম –  House of the Nation.

    • 596 views
    • 2 answers
    • 0 votes
  • কোনো ভাষার উচ্চারিত শব্দকে বিশ্লেষণ করলে যে উপাদানসমূহ পাওয়া যায় সেগুলোকে পৃথকভাবে ধ্বনি বলে। ধ্বনির সঙ্গে সাধারণত অর্থের সংশ্লিষ্টতা থাকে না, ধ্বনি তৈরি হয় বাগ্যন্ত্রের সাহায্যে। ধ্বনি তৈরিতে যেসব বাগ্-প্রত্যঙ্গ সহায়তা করে সেগুলো হলো ফুসফুস, গলনালি, জিহ্বা, তালু, মাড়ি, দাঁত, ঠোঁট, নাক ইত্যাদি। মানুষ ফুসফুসের সাহায্যে শ্বাস গ্রহণ ও ত্যাগ করে। ফুসফুস থেকে বাতাস বাইরে আসার সময় মুখের বিভিন্ন জায়গায় বাধা পায়। ফলে মুখে নানা ধরনের ধ্বনির সৃষ্টি হয়। তবে সব ধ্বনিই সব ভাষা গ্রহণ করে না।

    বাংলা ভাষায় ব্যবহূত ধ্বনিগুলোকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয় :

    ১. স্বরধ্বনি ২. ব্যঞ্জনধ্বনি।

    ১. স্বরধ্বনি: যে ধ্বনি অন্য ধ্বনির সাহায্য ছাড়া নিজেই সম্পূর্ণভাবে উচ্চারিত হয় এবং যাকে আশ্রয় করে অন্য ধ্বনির সৃজন হয়, তাকে স্বরধ্বনি বলে। বাংলা ভাষায় মৌলিক স্বরধ্বনি সাতটি। যথা অ, আ, ই, উ, এ, ও, অ্যা।

    ২. ব্যঞ্জনধ্বনি: যে ধ্বনি স্বরধ্বনির সাহায্য ছাড়া স্পষ্টরূপে উচ্চারিত হতে পারে না এবং যে ধ্বনি সাধারণত অন্য ধ্বনিকে আশ্রয় করে উচ্চারিত হয়, তাকে ব্যঞ্জনধ্বনি বলে। যেমন: ক্, খ্, গ্, ঘ্, প্, স্, ইত্যাদি। এই ধ্বনিগুলোকে প্রকৃষ্টভাবে শ্রুতিযোগ্য করে উচ্চারণ করতে হলে স্বরধ্বনির আশ্রয় নিতে হয়। যেমন: (ক্+অ=) ক; (গ্+অ=) গ; (প্+অ=) প ইত্যাদি।

     

     

    বর্ণঃ ধ্বনির লিখিত চিহ্ন বা প্রতীককে বলা হয় বর্ণ।

    স্বরবর্ণঃ স্বরধ্বনির লিখিত চিহ্ন বা প্রতীককে বলা হয় স্বরবর্ণ

    ব্যঞ্জনবর্ণঃ  ব্যঞ্জনধ্বনির লিখিত চিহ্ন বা প্রতীককে ব্যঞ্জনবর্ণ বলা হয়।

     

    • 9430 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • ১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যাগুলো নিচে দওয়া হলো :

    ★ ১ থেকে ১০ পর্যন্ত  মৌলিক সংখ্যা  ৪ টি (২, ৩, ৫, ৭)

    ★ ১১ থেকে ২০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা  ৪টি (১১, ১৩, ১৭,১৯)

    ★ ২১ থেকে ৩০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা   ২টি (২৩, ২৯)

    ★ ৩১ থেকে ৪০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা   ২টি (৩১, ৩৭)

    ★ ৪১ থেকে ৫০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা  ৩ টি (৪১, ৪৩, ৪৭)

    ★ ৫১ থেকে ৬০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা  ২ টি (৫৩, ৫৯)

    ★ ৬১ থেকে ৭০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা  ২ টি (৬১, ৬৭)

    ★ ৭১ থেকে ৮০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা  ৩ টি (৭১, ৭৩, ৭৯)

    ★ ৮১ থেকে ৯০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা  ২ টি (৮৩, ৮৯)

    ★ ৯১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা  ১ টি (৯৭)

    ★ ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা  ২৫ টি (২, ৩, ৫, ৭, ১১, ১৩, ১৭, ১৯, ২৩, ২৯, ৩১, ৩৭, ৪১, ৪৩, ৪৭, ৫৩, ৫৯, ৬১, ৬৭, ৭১, ৭৩, ৭৯, ৮৩, ৮৯ ও ৯৭)

    ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য।

    • 1103 views
    • 2 answers
    • 0 votes
  • আপনার প্রশ্ন,

    তেরটি সংখ্যার যোগফল ১৯২৪। এদের সাতটি সংখ্যার গড় ১৭২। অন্য ছয়টি সংখ্যার গড় কত? সবগুলো সংখ্যার গড় কত ?

    সমাধান :
    আপনি বলেছেন,  সাতটি সংখ্যার গড় ১৭২। অতএব, ৭টি সংখ্যার যোগফল = ১৭২ *৭ = ১২০৪ [গুন করে]
    সুতরাং, অন্য ৬টি সংখ্যার যোগফল = ১৯২৪-১২০৪ = ৭২০
    অতএব, ৬টি সংখ্যার গড় = ৭২০ ÷ ৬ = ১২০
    সবগুলো, অর্থাৎ ১৩টি সংখ্যার গড় = ১৯২৪ ÷ ১৩ = ১৪৮

    অন্য ছয়টি সংখ্যার গড় ১২০।

    সবগুলো সংখ্যার গড় ১৪৮।

     

    গড় অংক ভাল ভাবে শিখতে হলে এখানে ক্লিক করুন

    • 1128 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • ব্যালেন্স ট্রান্সফারের নিয়ম:

    নতুন নিয়ম:

    * এখন থেকে নতুন গ্রাহকদের ব্যালেন্স ট্রান্সফারের পুরনো পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে না। নতুন SIM-এ ব্যালেন্স ট্রান্সফারের বিল্ট-ইন অপশন থাকছে।

    * বর্তমান গ্রাহকদের আগের নিয়মেই ব্যালেন্স ট্রান্সফার করতে হবে। SIM-এ বিল্ট-ইন অপশন পাবার জন্য আপনাকে নতুন SIM নিতে হবে।

    ব্যালেন্স ট্রান্সফারের নতুন নিয়ম

    হ্যান্ডসেটের ট্রান্সফার ব্যালেন্স অপশনে যান, প্রাপকের মোবাইল নম্বর দিন, মোবাইল নম্বরটি কনফার্ম করুন, কত টাকা পাঠাতে চান তা টাইপ করুন, টাকার পরিমাণ কনফার্ম করুন, PIN নম্বরটি দিন।

    নতুন SIM-এ PIN নম্বর পরিবর্তনের নিয়ম

    পুরনো PIN নম্বর দিন, নতুন PIN নম্বর দিন, নতুন PIN রেজিস্ট্রেশন কনফার্ম করুন।

    রেজিস্টার করার জন্য

    1. হ্যান্ডসেটের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন REGI
    2. পাঠিয়ে দিন1000 নম্বরে
    3. ফিরতি এসএমএস-এ আপনাকে ব্যালেন্স ট্রান্সফারের জন্য নতুন PIN কোড নম্বর জানিয়ে দেয়া হবে।

    ব্যালেন্স ট্রান্সফার করার জন্য

    1. হ্যান্ডসেটের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন BTR <স্পেস> **** (PIN) <স্পেস> 0171***(মোবাইল নম্বর) <স্পেস> 100 (টাকার পরিমাণ) এক্ষেত্রে কখনো সংখ্যার পর কোন ডট (বিন্দু) বা Tk. বা 00 দেবেন না।
    2. মেসেজটি পাঠিয়ে দিন 1000 নম্বরে।
    3. ফিরতি এসএমএস আপনাকে জানিয়ে দেবে যে আপনার নির্দেশিত নম্বরে নির্দেশিত পরিমাণ টাকা পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। টাকা পাওয়ার পর প্রাপকের মোট কত ব্যালেন্স হলো, তাও আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে।

    প্রাপকের কাছেও একটি মেসেজ এসে জানিয়ে দেবে যে তার অ্যাকাউন্টে টাকা জমা হয়েছে এবং তার অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স কত টাকা।

    PIN নম্বর পরিবর্তন করার জন্য

    1. হ্যান্ডসেটের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন CPIN <স্পেস> পুরনো PIN নম্বর <স্পেস> নতুন PIN নম্বর <স্পেস> আবারো নতুন PIN নম্বর।
    2. যেমন: CPIN 1234 4321 4321
    3. পাঠিয়ে দিন 1000 নম্বরে।
    • 1149 views
    • 2 answers
    • 0 votes
  • কীভাবে ডগি স্টাইল সেক্স করতে হয়?

    ডগি স্টাইল সেক্স  এর কৌশল খুবই সাধারনঃ

    * মেয়ের দুই হাত এবং দুই হাঁটুর উপর ভর করে উপুড় হবে । চারপেয়ে প্রাণীর মত ।

    * পুরুষের পিছনে দুই বা এক হাঁটুর উপর ভর করে দাঁড়াবে ।

    * পুরুষের এক বা দুই হাতে নারীর কোমর  জড়িয়ে ধরবে ।

    * এবার পুরুষাঙ্গ যোনির মধ্যে তার লিঙ্গ প্রবেশ করান ।

    * এরপর দুজনই দুজনের সাথে মিল রেখে সামনে পিছনে কোমর দোলাতে শুরু করবে ।

    * মাঝে মাঝে স্পিড বাড়ান আবার মাঝে মাঝে কমিয়ে দিন । এতে সেনসেশন বেশি হবে ।

    * পুরুষ বা নারী এক হাতে ভগ্নাংকুর বা ক্লাইটরিসে ঘর্ষণ করুন । এতে সেনসেশন দ্বিগুণ হয়ে যাবে ।

     

    বি.দ্রঃ কখনই সঙ্গিনীর মলদ্বারে লিঙ্গ প্রবেশ করাবেন না। এতে আপনার সঙ্গিনীর অনেক ক্ষতি হবে। এটা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত। এছাড়া ধর্মীয় ভাবে নিষেধ করা হয়েছে। 

     

     সমকাম বা সম সেক্স ও হস্ত-মৈথন (Same Sex and Heandeling সম্পর্কে জানতে বিস্তারিত জানুন

    • 2864 views
    • 2 answers
    • 0 votes
  • মুক্তিযুদ্ধের প্রতিচ্ছবি সামনে ভাসছে গল্পটি পড়ে।

    অনেক সুন্দর একটি গল্প করলাম অনেক দিন পর।

    অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার কে

    • 3161 views
    • 4 answers
    • 1 votes
  • একটি সার্থক বাক্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানার আগে বাক্য কাকে বলে সেটা জানা জরুরি। এখান থেকে বিস্তারিত জানুন বাক্য কাকে বলে

    একটি সার্থক বাক্যের তিনটি বৈশিষ্ঠ্য বা গুণ থাকে। এগুলো হচ্ছে

    (১) আকাঙ্ক্ষা
    (২) আসক্তি
    (৩) যোগ্যতা

    (১) আকাঙ্ক্ষা:  বাক্যের অর্থ পরিপূর্ণভাবে বোঝার জন্যে এক শব্দের পর পরবর্তী শব্দসমূহ শোনার যে বাসনা, তাই আকাঙ্ক্ষা।

    আকাঙ্ক্ষা যতক্ষণ না মিটবে, ততক্ষণ বাক্য হবে না।

    যেমন; ‘আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা’ বললে আকাঙ্ক্ষা মিটে না, তাই বাক্য হয় না।

    কিন্তু ,যদি বলা হয়: ‘আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দেব।’ তাহলে আকাঙ্ক্ষা মেটে, ফলে সার্থক বাক্য সৃষ্টি হয়।

     

    (২) আসক্তি: বাক্যের শব্দগুলো এমনভাবে সাজাতে হবে, যাতে অর্থ প্রকাশে কোনোরূপ বিঘ্ন সৃষ্টি না হয়। বাক্যে এই ধরনের পদ বিন্যাসকে আসত্তি বলে।

    যেমন: ‘আমি পড়ি ফিউচার কমার্স কলেজে যাবৎ দুই বছর’ বললে আসত্তিহীনতার জন্যে বাক্য হবে না।

    আসত্তি রক্ষা করতে হলে বলতে হবে ‘আমি দুই বছর যাবৎ ফিউচার কমার্স কলেজে পড়ি।

     

    (৩) যোগ্যতা: বাক্যের শব্দসমূহের বাস্তবসম্মত অর্থসঙ্গতিকে যোগ্যতা বলে।

    যেমন: ‘ছাগলগুলো তাল গাছের পাতার উপর নাচছে’ বললে বাস্তবসম্মত কোনো অর্থ প্রকাশিত হয় না। কারণ এর যোগ্যতা নেই।

    যদি বলা হয়, ‘পাখিটি তাল গাছের পাতার উপর নাচছে’ তাহলে একটি যোগ্যতাসম্পন্ন বাক্য সৃষ্টি হয়।

     

    আশা করি বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন। আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ।

    আমার লেখাটি ভালো লাগলে, আপনার ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসুন।

    আমার ওয়েবসাইট  Link World

    আর কোন বিষয়ে প্রশ্ন থাকলে এখানে করতে পারেন

    • 2187 views
    • 2 answers
    • 0 votes