345
Points
Questions
184
Answers
87
-
“Save and replace cover if processor is removed” মানে হলো, যদি প্রসেসরটি মাদারবোর্ড থেকে সরানো হয়, তাহলে কভারটি সংরক্ষণ করে পুনরায় লাগিয়ে দিতে হবে। এই নির্দেশনাটি প্রসেসরের সংযোগ স্থলে ধুলো বা ক্ষতি থেকে রক্ষা করার জন্য দেওয়া হয়।
অর্থাৎ, যদি কখনো প্রসেসর সরাতে হয়, তাহলে কভারটি সঠিকভাবে রেখে দিন এবং পরে মাদারবোর্ডে প্রসেসর না থাকলে সেই কভারটি সংযোগ স্থলের ওপরে লাগিয়ে দিতে হবে, যাতে এটি সুরক্ষিত থাকে।
- 122 views
- 1 answers
- 0 votes
-
“Install processor before removing cover” মানে হলো প্রসেসর ইনস্টল করার আগে নির্দিষ্ট কভারটি খোলা যাবে না। এটি একটি নির্দেশিকা যা প্রসেসর ইনস্টল করার ক্ষেত্রে দেওয়া হয়ে থাকে। বিশেষ করে, কম্পিউটার প্রসেসর বা CPU-এর ক্ষেত্রে এই ধরনের নির্দেশনা দেওয়া হয় যাতে প্রসেসরের পিন বা সংযোগস্থলগুলির কোনো ক্ষতি না হয়।
সাধারণত মাদারবোর্ড বা প্রসেসর কভারের ক্ষেত্রে এই নির্দেশনা দেখা যায় যাতে সঠিক ক্রম মেনে প্রসেসরটি ইনস্টল করা হয় এবং কভারটি সুরক্ষিত থাকে।
- 111 views
- 1 answers
- 0 votes
-
১৯৩৪ সালে।
১৯৩৪ সালে শেখ মুজিবুর রহমান বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হন।
- 752 views
- 1 answers
- 0 votes
-
খাবার স্যালাইন (ওরস্যালাইন, ORS) আবিষ্কার করেন ডা :রফিকুল ইসলাম (১৯৩৬ – ৬ই মার্চ, ২০১৮)।
ডা :রফিকুল ইসলাম ছিলেন একজন বাংলাদেশী চিকিৎসক ও চিকিৎসা বিজ্ঞানী। তিনি ডায়রিয়া নিরাময়ের জন্য খাবার স্যালাইন (ওরস্যালাইন, ORS) আবিষ্কারের জন্য পরিচিত।
এক সময় খাবার স্যালাইন(ORS) “ঢাকা স্যালাইন” নামেও পরিচিতি লাভ করেছিল। পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা(W.H.O) ওরস্যালাইনকে স্বীকৃতি দেয়।এই মহান মানুষটির বানানো খাবার স্যালাইনে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন বাচতেছে।
- 691 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Pin drop silence বা পিন পতন নীরবতা বলতে বোঝাই এমন নীরব স্থান যেখানে ছোট্ট একটি পিন পরলেও তার শব্দ শোনা যাবে। অর্থাৎ ঐ পিন পতিত হওয়ার শব্দ ছাড়া অন্য কোন শব্দ সেখানে নেই।
Pin drop silence বা পিন পতন নীরবতা বলতে বোঝাই একদম চুপ/কোন শব্দ করা যাবে না।
- 898 views
- 1 answers
- 0 votes
-
সালাত মুমিনের জীবনের এমন একটি ফরয ইবাদত যার কোনো বিকল্প নেই বা কাফ্ফারা নেই। যতক্ষণ হুশ বা চেতনা থাকবে সালাত আদায় করতেই হবে। দাঁড়িয়ে, বসে, শুয়ে, দৌড়িয়ে, হেঁটে, ইশারায় বা যেভাবে সম্ভব সালাত আদায় করতে হবে। চেতনা রহিত হলে সালাত মাফ হয়ে যাবে।
কোনো বিশেষ কারণে একান্ত বাধ্য হয়ে দু ই এক ওয়াক্ত সালাত ছুটে গেলে কাযা করতে হবে। কিন্তু ইচ্ছাকৃতভাবে অনেক ওয়াক্তের সালাতের কাযা করার কোনোরূপ বিধান হাদীস শরীফে দেওয়া হয় নি। কারণ, কোনো মুসলিম সালাত পরিত্যাগ করতে পারে, এইরূপ চিন্তুা রাসূলুল্লাহ (সা) ও সাহাবীগণের যুগে ছিল না। সাহাবীগণ বলতেন, একজন মুসলিম অনেক পাপ করতে পারে, কিন্তু মুসলিম কখনো সালাত পরিত্যাগ করতে পারে না।
সালাত/নামাজ এমন এক ইবাদত যার কোন কাযা/কাফফারা নেই।
কি দিয়ে আপনাকে বোঝায়……সিয়াম এত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত যার পুরুষ্কার আল্লাহ নিজ হাতে দিবেন।
তাবুও যদি আপনি অসুস্থ থাকেন অথবা সফরে থাকেন সিয়াম/রোজা কাযা করতে পারেন।হজ্জ – আপনার টাকা আছে কিন্তু আপনি অসুস্থ। তাহলে অন্য কাউকে দিয়ে করাতে পারবেন।
কিন্তু নামাজ/ সালাত এমন এক ইবাদত যার কোন কাযা/কাফফারা নেই।
দাড়িয়ে নামাজ/সালাত আদায় করা ফরজ।
দাড়াতে পারেন না?
বসে নামাজ পড়ুন।বসতে পারেন না?
শুয়ে নামাজ পড়ুন।অসুস্থতার কারণে ওযু করতে পারছেন না?
তায়মুম করুন।কাপড় নাপাক চেন্জ করার মত পরিবেশ/কাপড় নেই?
নাপাক কাপড়েই নামাজ পড়ুন।কাপড়ই নেই?
উলুঙ্গ অবস্থায় নামাজ পড়ুন।তবুও নামাজ মাফ নেই।
নামাজ/সালাত আপনাকে পড়তেই হবে।সালাত/নামাজ অতি গুরুত্বপূর্ণ।
সালাত বাদ দিয়ে আপনি যত ইবাদত (সিয়াম/দান-সাদাকাহ/ যাকাত/হজ্জ ইত্যাদি) করেন তা বিচারের মাঠে কোন সফলতা আসবে না।তাই সালাত কায়েম করুন। সালাত কায়েম করুন। সালাত কায়েম করুন।
- 557 views
- 1 answers
- 0 votes
-
হস্তমৈথুন ! লজ্জা নয়, জানতে হবে । তরুণ প্রজন্মের ধ্বংসের হাত থেকে বাচার জন্য অত্যাধিক একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়…।
বিয়ের আগে না জানার কারণে ছেলে/মেয়ে এক বদ অভ্যাসে জড়িয়ে পরে ।আমাদের স্কুল কলেজ গুলোতে সব বিষয়ে বলা হলেও এসব বিষয়ে বলা হয় না বললেই চলে । তাই এই বিষয়ে না জানার কারণে অনেক ছেলে মেয়ে নিজের জীবনকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে । Calculation করে দেখা গেছে বর্তমানে অবিবাহিত ছেলেদের মধ্যে ৮০% আর মেয়েদের মধ্যে ৬৫% এই বদ অভ্যাসে জড়িত । যেটা কে আরবিতে বলা হয় নিকাহ বিল ইয়াদী ( অর্থাৎ হাতের সাথে বিবাহ করা ) ।
ইংরেজিতে বলা হয় Masturbation আর শুদ্ধ বাংলায় বলা হয় হস্তমৈথুন ।
যেটাকে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হারাম বলেছেন এবং এর শাস্তি ভয়ানক হওয়ার কারণে কিয়ামতের দিন আঙ্গুলের পেট গুলো থেকে বাচ্চা অর্ধেক বের হয়ে থাকবে । বাকিটা ফেরেস্তারা টেনে বের করবেন । আর হস্তমৈথুন হারাম এবং এটা একটা কবিরা গুনাহ|এবং এটা একটা গোপন পাপ|
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন আমার উম্মতের মধ্যে এমন কিছু লোক আছে যারা অনেক আমল করে আল্লাহর নিকট আসবে কিন্তু তাদেরআমল কে মূল্যায়ন করা হবে না কারণ তারা গোপনে পাপ করতেএবং তাদের আমল কে ধুলাবালির নেই উড়িয়ে দেয়া হবে|অন্য আর জায়গায় বলা হয় এটার কারণে যে Sparm বাহির হয় ,, কোন কোন ডাক্তার বলে থাকেন একবারের Sparm এ বিশ লক্ষ শুক্রাণু থাকে । সেই শুক্রাণু গুলো থেকে একটি ডিম্বাণুতে গিয়ে বাচ্চা জন্ম হয় । তো এই অপচয়ের কারনে আল্লাহ তা’আলা বলবেন যে, এই শুক্রাণু গুলোর জীবন দাও ! যখন দিতে পারবে না তখন তাকে কঠিন শাস্তি দেওয়া হবে । এটাতো গেলো মৃত্যুর পরের কথা কিন্তু কেউ যদি ছাড়তে না পারে তাহলে তাকে দুনিয়াতে অনেক পস্তাতে হবে ।
বিঃদ্রঃ-রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম বলেছেন যখন কোন জাতির মধ্যে অশ্লীলতা বৃদ্ধি পায় তখন এমন রোগের আবির্ভাব ঘটেছে পূর্বপুরুষদের ছিল না|
[বোখারী]
একটু গভীরভাবে চিন্তা দেখবেন আমাদের মত এর আগে আমাদের পূর্বপুরুষের কেউ এভাবে হস্তমৈথুন করতেন না|যেহেতু আমরা জেনে না জেনে ভুল কাজ করে ফেলেছি এখন আমাদের উচিত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাও|একটা জিনিস মনে রাখবেন আল্লাহর কাছে চাওয়ার মত চাইলে সবই পাওয়া যায়|আর আল্লাহ ছাড়া এখন থেকে কেউ উদ্ধার করতে পারবে না|এখন আমাদের উচিত সব সময় আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করা আল্লাহ যেন আমাদের যৌবন শক্তি ফিরিয়ে দেন|
সব সময় এস্তেগফার করতে থাকুন এবং আল্লাহর কাছে নিজের এবং সকল মুসলিম ভাই-বোনদের জন্য ক্ষমা চাই, তাহাজ্জুতের নামাজ পড়ে নিজের দোষ গুলো আল্লাহর কাছে তুলে ধরো,ইনশাল্লাহ আল্লাহ তায়ালা সবাইকে ক্ষমা করে দিবেন এবং সুস্থ করে দিবেন|
মুসলিম ভাই ও বোনদের মারাত্মক ক্ষতি থেকে বাঁচার জন্য এই লেখা । আল্লাহর কাছে দোয়া করি সবাই যাতে এই ভয়ানক গোনাহ্ থেকে বেঁচে থাকতে পারে । আর যারা যুক্তি উপস্থাপন করে হস্তমৈথুনকে বৈধতা দিতে চায় বা বৈধ করতে চায়, তাদের থেকে ১০০ হাত দূরত্ব বজায় রাখবেন । কারন এরা নিজেরাও ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত এবং আপনাকেও ক্ষতির সম্মুখীন করতে চায় । এরা নিজেরাও গোমরাহ/বিপদগ্রস্ত, আপনাকেও তাই করে ছাড়বে । কারন এরা নিজেরাই হস্তমৈথুন করে বিধায় সমাজে লোকদের বলে বেড়ায় এটা বৈধ ! আস্তাগফিরুল্লাহ ।
তাই এ সমস্ত লোকদের সাথে চলাফিরা বা উঠাবসা করা যাবেনা ।আল্লাহ তা’আলা আমাদের সকল মুসলিম ভাই বোনদেরকে ইসলামের সঠিক বুঝ দান করুন এবং এই গোনাহ্ থেকে বেঁচে থাকার তৌফিক দান করুন ।
আমীন !অতীতে যা হবার হয়ে গেছে, এখন তোর চিন্তা করে লাভ নেই, কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায় আসুন কুরআন হাদিসের আলোকে জানি,
আসলেই সত্যি কথা হলো যে একক ভাবে রোগের কোন নির্দিষ্ট দোয়া নেই|আল্লাহতালা যে সকল জিনিস কে সকল রোগের শেফা হয়েছে কুরআন ও হাদিসের আল্লাহকে খুশি করে অলৌকিক ভাবে এখান থেকে আরোগ্য নিতে হবে|
পবিত্র কুরআনে সূরা ফাতিহা ও এবং মধুকে সকল প্রকার রোগ মুক্তির শেফা বলা হয়েছে|আর হাদিসে কালিজিরা কে সকল রোগ মুক্তির ঔষধ বলা হয়েছে|
এখন আমাদের কর্তব্য হচ্ছে যে যেগুলা পড়া যায় সেগুলোর উপর আমল করা এবং যেগুলা সেবন করা যায় সেগুলো সেবন করে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাও|
ইনশাল্লাহ আল্লাহ তাআলা সবাইকে এ রোগ থেকে আরোগ্য দান করুক এবং সবাইকে ক্ষমা করবেন|
আজি হোক আপনার সেই দিন যেদিন থেকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ নিয়মিত পড়বেন, এখন মাঝে মাঝে পড়েন আবার মাঝে মাঝে পড়েন না|তোওবা করে ফিরে আসেন আল্লাহর দিকে|
আপনি কেন বুঝছেন না যে আল্লাহ তায়ালার কাছে আসলে সবকিছু ফিরে পাওয়া যাবে|চলুন সবাই দোয়া করি এবং আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করে ফিরে আসেন|
হে আল্লাহ হে আল্লাহ হে আল্লাহ সবাই আমরা মন থেকে বলি ইনশাল্লাহ আমাদের সকল মুসলিম ভাই ও বোনদের রোগ ও অপরাধ ক্ষমা করে দিন এবং সবাইকে সুস্থতা দান করেন|আল্লাহ তা’আলা সকল মুসলিম ভাই ও বোনদের অলৌকিক ভাবে আরোগ্য দান করুক|
আমীন সুম্মা আমীন
- 718 views
- 2 answers
- 0 votes
-
أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَـهَ إِلاَّ اللهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُوْلُهُ.
উচ্চারণঃ আশহাদু আল্-লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্’দাহু লা শারিকা-লাহু ওয়াআশহাদু আন্না মুহা’ম্মাদান আ’বদুহু ওয়া রাসুলুহু।
অর্থঃ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্ ছাড়া আর কোন মাবূদ নেই, তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই এবং আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ (সঃ) তাঁর বান্দা ও রাসূল।
- 509 views
- 2 answers
- 0 votes
-
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদ – জেনারেল।
- 651 views
- 1 answers
- 0 votes
-
ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপক যন্ত্রের নাম রিখটার স্কেল।
- 552 views
- 1 answers
- 0 votes