220
Points
Questions
83
Answers
43
-
গণিতের সংখ্যাপ্রতীক কয়টি?
উত্তরঃ গণিতের সংখ্যাপ্রতীক ১০টি।
সংখ্যা প্রতীক কোনগুলো হলঃ ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯
- 934 views
- 1 answers
- 0 votes
-
১০০
* দুই অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যা ৯৯
৯৯ + ১ = ১০০
দুই অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যার সাথে ১ যোগ করলে যোগফল হবে ১০০ ।
- 504 views
- 1 answers
- 0 votes
-
গাণিতিক বাক্য হলো সংখ্যা, প্রতীক, রাশি বা গাণিতিক ধারণা সংবলিত এমন একটি উক্তি, যা সত্য না মিথ্যা নিঃসন্দেহে বলা যায়।
যেমন:
(৪৮÷৬)Î ৫=৪৮ ÷(৬Î৫) মিথ্যা উক্তি প্রতিটি ত্রিভুজের তিনটি বাহু ও তিনটি কোণ আছে সত্য উক্তি ১৭ একটি মৌলিক সংখ্যা সত্য উক্তি ১২ ও ১৫ এর গ.সা.গু. ৬ মিথ্যা উক্তি রাজু ও মিনা মারবেল নিয়ে খেলছিল। মিনার কাছে রাজু অপেক্ষা সাতটি মারবেল বেশি ছিল। তাদের দুইজনের কাছে মোট ৪৫টি মারবেল ছিল। রাজু ও মিনা প্রত্যেকের কাছে কতটি মার্বেল আছে?
মনে করি, রাজুর কাছে ‘ক’ সংখ্যক মারবেল আছে। তাহলে মিনার কাছে আছে (ক+৭)টি মারবেল। রাজু ও মিনা দুই জনের কাছে মোট মারবেল আছে ৪৫টি।
প্রশ্ন অনুযায়ী, ক+ (ক+৭)=৪৫ বা ২ক+৭=৪৫ অর্থাৎ, ২ Îক +৭=৪৫
এখানে, ২ Îক +৭=৪৫ একটি খোলা বাক্য। খোলা বাক্য হলো বিশেষ প্রতীক বা অক্ষর প্রতীক সংবলিত গাণিতিক বাক্য।
- 640 views
- 2 answers
- 0 votes
-
গাণিতিক উক্তি কাকে বলে?
গাণিতিক উক্তি : গণিত বিষয়ক, এমন কোন উক্তি যা সুনির্দিষ্ট করে সত্য না মিথ্যা বলা যায়, তাই গাণিতিক উক্তি।
যেমনঃ
(৪৮÷৬)Î ৫=৪৮ ÷(৬Î৫) মিথ্যা উক্তি প্রতিটি ত্রিভুজের তিনটি বাহু ও তিনটি কোণ আছে সত্য উক্তি ১৭ একটি মৌলিক সংখ্যা সত্য উক্তি ১২ ও ১৫ এর গ.সা.গু. ৬ মিথ্যা উক্তি - 2917 views
- 1 answers
- 0 votes
-
VIRUS এর পূর্ণরূপ= Vital Information Resources Under Seize
১৯৮০ সালে ভাইরাস শব্দের নামকরণ করেছেন।
- 1095 views
- 2 answers
- 0 votes
-
ব্যাংকিং সেবার জন্য প্রতিদিন বিভিন্ন শ্রেনীর মানুষের নানা রকম প্রয়োজন হয়ে থাকে । জরুরী মুহুর্তে ব্যাংকিং সেবা পেতে জেনে রাখুন দেশের জনপ্রিয় ব্যাংকসমূহের প্রয়োজনীয় তথ্যসমূহ:
বাংলাদেশের সকল জনপ্রিয় ব্যাংকের হেল্পলাইন গুলো নিচে দেওয়া হলঃ
Dutch-Bangla Bank Ltd.
SWIFT CODE: DBBLBDDH
Head office Address:
Sena Kalyan Bhaban, 3rd & 4th floor
195, Motijheel, C/A Dhaka-1000
Call Center Number: 16216
Hunting Number: 7119152 (For Foreign Customer)
ATM Helpline Number: 02999112, 02999113
Card Division Number: 029555145, 02-957190-3, Extension:-117,135,137
Internet Banking Helpdesk Number: 71740957
E-mail Address: [email protected]
Sms & internet banking Number: 7170027-29 Extension: 114Islami Bank Bangladesh Ltd
SWIFT Code:IBBLBDDH
Head Office Address:
Islami Bank Tower,40
Dilkusha Commercial Area, Dhaka – 1000
Phone: +880-2-9563040
Auto Hunting: 9560099, 9567161, 9567162, 9569417
Fax: +880-2-9564532, 9568634
E-mail Address: [email protected]Brac Bank
SWIFT CODE: BRAKBDDH
Head Office Address:
BRAC Bank Limited, Gulshan Avenue,
Gulshan -1, Dhaka 1212
Call Center Number: 16221 or +88 01819 230000
Phone: +880-2-885 9202
For Overseas Caller: +88028852233
Fax: +88029860395
E-mail Address: [email protected]The City Bank Limited
SWIFT CODE: CIBLBDDH
Head Office Address:
The city bank center
136, Gulshan Avenue, Gulshan-2
Dhaka-1212, Bangladesh
Call center Number: 16234 or 8814375, 8813126
Hunting numbers: +88028813483
Fax Number: 029884446
E-mail Address:[email protected]Standard Chartered Bank
Head Office Address in Bangladesh:
67, Gulshan Avenue, Dhaka-1212
For Bangladeshi Customer:
+88 02 8957272
+88 02 8961151
E-mail Address: [email protected]IFIC Bank Ltd
Swift Code: IFICBDDH
Head Office Address:
BSB Building
8th – 10th & 16th-19th Flr
8, Rajuk Avenue G.P.O. Box No- 2229,
Dhaka-1000
Call center Number: 16255
Phone: 029563020 , 029562060, 029562062, 029562068
Fax: +88029562015, 7161644
E-mail Address: [email protected]Bangladesh Development Bank Limited
Head Office Address
8, Rajuk Avenue, Dhaka-1000
Phone No: +88029563476
Fax No: +88029562061
E-mail Address: [email protected]Sonali Bank Limited
SWIFT: BSONBDDH
Head Office Address :
Sonali Bank Limited, 44,
Motijheel Commercial Area, Dhaka-1000
Phone: +880-2-9550426, Ext- 31, 33, 34
Fax: 88029561410, 88029552007,
E-mail Address: [email protected]Probashi Kallyan Bank (PKB)
Head Office Address:
Building # 7, 4th Flr
Bangladesh Secretariat, Dhaka – 1000
Ministry of Expatriates Welfare & Overseas Employment
Phone: +88-02-7263753
Fax NUmber:7171622
E-mail Address: [email protected]BASIC Bank Limited
SWIFT CODE: BKSIBDDH
Head Office Address
Sena Kalyan Bhaban
(5th Floor), 195 Motijheel C/A, Dhaka-1000
Telephone: 88029568190, 9564830, 7175691, 7175692, 9556616
ICT Division No: 9562960, 9555087
Fax: 88-02-9564829, 7115612, 7124911, 7125653
E-mail Address: [email protected]আরও বিস্তারিত জানতে ভিসিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট এ –
https://www.answersmode.com/bankinfo/
ধন্যবাদ
- 682 views
- 2 answers
- 0 votes
-
ইমাম সুরা ফাতিহা পড়ে যখন আরেকটি সুরা মিলিয়ে পড়তে শুরু করবে, সে সময় মুসল্লিরা কি পেছনে থাকা অবস্থায় মনে মনে সুরা ফাতিহা পড়ে নিবে? নাকি ইমাম সুরা ফাতিহা পড়ার পর যে সুরাটি মিলিয়ে পড়ছে সেটি মনোযোগ দিয়ে শুনবে? যদি মুসল্লীরা মনে মনে সুরা ফাতিহা পড়ে তাহলে ইমামের চলমান ২য় সুরার প্রতি মনোযোগ আসে না। এ ক্ষেত্রে কি কোন গুনাহ হবে বা এভাবে সালাত শুদ্ধ হবে?
উত্তর:
ইমামের পেছনে থাকা অবস্থায় মুক্তাদিগণ সূরা ফাতিহা পড়বে কি না এ বিষয়টি মতবিরোধপূর্ণ বিষয়। তবে অনেক আলিমের মতে সূরা ফাতিহা পড়া সালাতের রোকন। এটি ছাড়া সালাত শুদ্ধ হবে না। কারণ হাদীসগুলোর ভাষা থেকে সেটাই অনুধান করা যায় এবং দলীলের আলোকে এটিই অধিক অগ্রাধিকারযোগ্য মত ইনশাআল্লাহ।🌀 এ বিষয়ে নিম্নাক্ত হাদীসটি দেখুন:
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
مَنْ صَلَّى صَلَاةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهِيَ خِدَاجٌ فَهِيَ خِدَاجٌ فَهِيَ خِدَاجٌ غَيْرُ تَمَامٍ
“যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল, যার মধ্যে ‘কুরআনের মা’ অর্থাৎ সূরাহ ফাতিহা পাঠ করল না, তার ঐ সলাত ত্রুটিপূর্ণ, তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ, তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ, অসম্পূর্ণ।”বর্ণনাকারী বলেন, আমি আবূ হুরাইরাহ (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলাম, আমি যখন ইমামের পিছনে থাকি, তখন কিভাবে পড়ব? তিনি আমার বাহু চাপ দিয়ে বললেন,
“হে ফারসী! তুমি মনে মনে পাঠ করবে। কেননা আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছিঃ মহান আল্লাহ বলেন, আমি সলাতকে (অর্থাৎ সূরাহ ফাতিহাকে) আমার ও আমার বান্দাহ‘র মধ্যে দু‘ ভাগ করে নিয়েছি। যার এক ভাগ আমার জন্য, আরেক ভাগ আমার বান্দাহ‘র জন্য এবং আমার বান্দাহ আমার কাছে যা চায়, তাকে তাই দেয়া হয়।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমরা সূরাহ ফাতিহা পাঠ করো। বান্দাহ যখন বলে, ‘‘আল হামদু লিল্লাহি রব্বিল ‘আলামীন’’- তখন আল্লাহ বলেন, আমার বান্দাহ আমার প্রশংসা করেছে। অতঃপর বান্দাহ যখন বলে, ‘‘আর-রহমানির রহীম’’- তখন আল্লাহ বলেন, আমার বান্দাহ আমার গুণগান করেছে। বান্দাহ যখন বলে, ‘‘মালিকি ইয়াওমিদ্দীন’’- তখন আল্লাহ বলেন, আমার বান্দাহ আমাকে সম্মান প্রদর্শন করেছে। অতঃপর বান্দাহ যখন বলে, ‘‘ইয়্যাকা না‘বুদু ওয়া ইয়্যাকা নাস্তাঈন’’- তখন আল্লাহ বলেন, এটা আমার ও আমার বান্দার মধ্যে সীমিত এবং আমার বান্দাহ যা প্রার্থনা করেছে- তাই তাকে দেয়া হবে। অতঃপর বান্দাহ যখন বলে, ‘‘ইহদিনাস সিরাত্বাল মুস্তাকীম, সীরাতালাযীনা আন‘আমতা ‘আলাইহিম গাইরিল মাগদূবি ‘আলাইহিম ওয়ালাযযল্লীন’’- তখন আল্লাহ বলেন, এর সবই আমার বান্দাহ‘র জন্য আমার বান্দাহ আমার কাছে যা চেয়েছে, তাকে তাই দেয়া হবে।
সহীহ : মুসলিম।[মুসলিম (অধ্যায়ঃ সালাত, অনুঃ ফাতিহা পাঠ করা ওয়াজিব)]🔰 ইমামের কিরআত শোনা এবং মুক্তাদির সূরা ফাতিহা পাঠ কি সাংঘর্ষিক?
যোহর, আসর, মাগরিবের শেষ রাকাআত ও ইশার শেষ দু রাকাআতে ইমাম নিরবে কিরাত পাঠ করে সে সময় ইমামের পেছনে ইক্তিদা করা অবস্থায় মনে মনে সুরা ফাতিহা পড়লে তো ইমামের কেরাআত শুনার সমস্যা নাই। কারণ এ সব নামাযে ইমাম নিরবে কিরাআত পাঠ করেন।
অনুরূপভাবে দূরত্বের কারণে অথবা বধির হওয়ার কারণে মুক্তাদি যদি ইমামের কিরাআত শুনতে না পায় তাহলেও সে ক্ষেত্রে সে কিরাাআত পাঠ করতে আপত্তি নাই।
সুতরাং এ সব ক্ষেত্রে ইমামের কিরাআত শোনার সাথে মুক্তাদির সূরা ফাতিহা পড়ার কোন সাংঘর্ষিকতা নাই।কিন্তু মাগরিব ও ইশার ১ম দু রাকাআত ও ফজরের দু রাকাআত ফরয নামায যখন ইমাম উচ্চ আওয়াজে কিরআত পাঠ করে তখন মুক্তাদি কিভাবে সূরা ফাতিহা পাঠ করবে?
ক্ষেত্রে ইমাম সূরা ফাতিহা পাঠ করার সময় শ্বাস নেয়ার সময় থামলে সে সময় সে পড়ে নিবে, কিন্তু ইমাম যদি তাড়াতাড়ি পড়েন বা মুক্তাদি দেরিতে নাামযে শরীক হয় আর সে সময় ইমাম সূরা ফাতিহা শেষ করে অন্য কিরআত পাঠ করেন তাহলেও মুক্তাদি মনে মনে সূরা ফাতিহা শেষ করে তারপর ইমামের কিরাআতের বাকি যতটুকু পাবে ততটুকু মনোযোগ দিয়ে শুনবে।
কারণ, আল্লাহ তালাআ তার নবীর উপর কুরআন নাযিল করেছেন আর তাতে কুরআন পড়ার সময় চুপ থেকে মনোযাোগ সহকারে শুনার নির্দেশ এসেছে।
আল্লাহ তাআলা বলেন,
وَإِذَا قُرِئَ الْقُرْآنُ فَاسْتَمِعُوا لَهُ وَأَنصِتُوا لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ
“আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তাতে কান লাগিয়ে রাখ এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়।” (সূরা আরাফ/২০৪)আমরা জানি, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কুরআনের সবচেয়ে বড় ব্যাখ্যাদাতা। আর তিনি নিজেই আমাদেরকে ইমামের পেছনে কেবল সুরা ফাতিহা পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন নিম্নাক্ত হাদীসটি:
রাসূল সা. সাহাবীদেরকে জিজ্ঞেস করলেন,
«لَعَلَّكُمْ تَقْرَءُونَ خَلْفَ إِمَامِكُمْ?» قُلْنَا: نَعَمْ. قَالَ: «لَا تَفْعَلُوا إِلَّا بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ, فَإِنَّهُ لَا صَلَاةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِهَا“তোমরা হয়তো ইমামের পিছনে (কুরআন) পড়। আমরা বললাম, হ্যাঁ, পড়ি। তিনি বললেন, সূরা ফাতিহা ব্যতীত আর কিছু পড়বে ন। কেননা, যে এটা পড়েনা তার সালাত হয় না।”
(উক্ত হাদীসটিকে ইমাম নওবী, ইবনে হাজার আসকালানী, ইবনুল মুলাক্কিন, বাইহাকী, আলবানী সহ অসংখ্য মুহাদ্দিসগণ হাসান/সহীহ হিসেবে সাব্যস্ত করেছেন।)
তাহলে বুঝা গেল, আমরা ইমামের পেছনে ইক্তিদা করা অবস্থায় মুক্তাদিগণ কেবল সূরা ফাতিহা পাঠ করবে। এরপর ইমামের বাকি কিরাআত মনোযোগ দিয়ে শুনবে। এভাবে করলে আয়াত ও হাদীস উভয়টির প্রতি আমল করা সম্ভব। আল্লাহু আলাম।▬▬▬▬▬✿✿✿▬▬▬▬▬
উত্তর প্রদানে:
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
(লিসান্স, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, সউদী আরব)
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সউদী আরব।- 867 views
- 1 answers
- 0 votes
-
এ ব্যাপারে নির্ভরযোগ্য কথা হল, কথিত শবে বরাতকে কেন্দ্র করে বিশেষ কোন ইবাদত-বন্দেগী করা বিদআতের অন্তর্ভুক্ত। চাই তা বাড়িতে হোক বা মসজিদে হোক। একাকী হোক বা দলবদ্ধভাবে হোক। (যদিও কতিপয় আলেম মনে করেন এতে দোষের কিছু নেই। কিন্তু তাদের কথা দলীল দ্বারা সমর্থিত নয়।)
কেননা, এ রাতে ইবাদত করার বিশুদ্ধ কোন দলীল নেই। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাহাবায়ে কেরাম থেকে কোন প্রমাণ নেই যে, তারা এ রাতে কোন ধরণের এবাদত-বন্দেগী করতেন।
সুতরাং এটি একটি দ্বীনের মধ্যে একটি সংযোজিত বিদআত। যার পক্ষে কুরআন, সুন্নাহর দলীল নেই এবং সাহাবী-তাবেঈগণেরও এজমা তথা সম্মিলিত কোন সিদ্ধান্তও পাওয়া যায় না।এ রাতে যদি বিশেষ কোন ইবাদত-বন্দেগী করা ফযীলতপূর্ণ হত তাহলে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে আমল করতেন এবং সাহাবায়ে কেরামকে শিক্ষা দিতেন এবং সাহাবীগণ তা পালনে পিছুপা থাকাটা অকল্পনীয় ব্যাপার।
তবে কারও যদি আগে থেকে অন্যান্য রাতে কুরআন তিলাওয়াত, যিকির-আযকার, দুআ, তাসবীহ পাঠ এবং নফল সালাত আদায়ের অভ্যাস থাকে তাহলে সে এ রাতেও তা অব্যাহত রাখতে পারে। কিন্তু আগেও নাই পরেও নাই…হঠাৎ করে এ রাতে উঠে বিশেষ ইবাদত-বন্দেগীতে লিপ্ত হতে হলে এ বিষয়ে অবশ্যই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাহাবীদের আমল থাকতে হবে। অন্যথায় তা বিদআত হিসেবে পরিগণিত হবে।
আল্লাহু আলাম।▬▬▬▬●◈●▬▬▬▬
উত্তর প্রদানে:
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সউদী আরব- 606 views
- 1 answers
- 0 votes
-
ইংরেজি শব্দ “Student” এর বাংলা মানে হল ছাত্র।
Student এর পূর্ণরূপ হলঃ
=============================
S = Study (অধ্যয়ন)
T = Truthfulness (সত্যব্যয়িতা)
U = Unity (একতা)
D = Discipline (নিয়ামানুবতিতা)
E = Economy (মিতব্যয়িতা)
N = Nationality (জাতীয়তা)
T = Training (প্রশিক্ষন)=============================
Student এর পূর্ণরূপ, মনে রাখা দরকারতাই সবাই মুখস্ত করুন।
ধন্য়বাদ।
- 5238 views
- 1 answers
- 0 votes
-
দোলন ৬টি বিষয়ে মোট নম্বর পেয়েছে ৮২+ ৭৫+ ৯২+ ৭৮+ ৯৩ +৯৬ = ৫১৬
বিষয়ের সংখ্যা ৬
সুতরাং, প্রাপ্ত নম্বরের গড়= ৫১৬÷ ৬=৮৬দোলন প্রতিটি বিষয়ে গড়ে ৮৬ নম্বর পেয়েছে।
- 631 views
- 1 answers
- 0 votes