194
Points
Questions
92
Answers
57
-
প্লুটো গ্রহ (২৪ আগস্ট, ২০০৬সালে সৌরজগতের কোন গ্রহটি গ্রহের মর্যাদা হারায়?)
- 819 views
- 1 answers
- 0 votes
-
বিকাশ অ্যাকাউন্ট এর টাকা ভুল করে অন্য নাম্বারে চলে গেলে করনীয় কি?
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন করার জন্য। বাংলাদেশ প্রতিদিন অনেক লোক এই ধরনের সমস্যায় পড়ে থাকেন। কিন্তু সঠিক উপায়ে না জানার কারণে তারা আর টাকা ফেরত আনতে পারে না। সুতরাং এই বিষয়টি তাদের জানা অবশ্যই জরুরী।
বিকাশ একাউন্ট থেকে ভুলবশত কোন নাম্বারে টাকা গেলে প্রথমে নিকটস্থ থানায় যোগাযোগ করুন। ট্রানজেকশন নাম্বার নিয়ে জিডি করুন। যত দ্রুত সম্ভব জিডি কপি নিয়ে বিকাশ অফিসে যোগাযোগ করুন এবং আপনার সমস্যা জানান। খেয়াল রাখবেন টাকা ভুল নাম্বারে গেলে সাথে সাথে প্রাপক কে ফোন দিবেন না। আমাদের দেশে অন্যের টাকা ভুল করে চলে আসলে, তা ফিরয়ে দেয়ার মানসিকতা খুব কম লোক রাখে। তিনি টাকা উঠিয়ে ফেললে, আপনার করার কিছুই থাকবেনা। তবে তিনি টাকা উঠানোর আগেই, জিডি কপি এবং মেসেজ সহ যদি বিকাশ অফিসে যোগাযোগ করেন, তারা টেম্পোরারী ওই ব্যাক্তির একাউন্ট লক করে, উনার সাথে কথা বলবে। প্রাপক যদি তখন জানায় হ্যা টাকা এসেছে, বিকাশ অফিস থেকেই টাকা স্থানান্তর করে দিবে, যদি তিনি নিজের টাকা দাবী করেন, তাহলে ৭ কর্মদিবসের মাঝে তাকে অফিসে এসে একাউন্ট ঠিক করে নিতে হবে।
বিষয়টি শেয়ার করে জানিয়ে দিন আপনার সকল বন্ধুদেরকে।
ধন্যবাদ।
- 684 views
- 1 answers
- 0 votes
-
আপনার টেলিটক সংযোগটি বন্ধ সংযোগের অফারের আওতাভুক্ত কিনা তা জানার জন্য যে কোন টেলিটক নাম্বার থেকে আপনার বন্ধ সংযোগের নাম্বারটি লিখুন এবং ফ্রী এসএমএস করুন 112 নাম্বারে।
SMS এর মাধ্যমে আপনার সংযোগের অবস্থা জানিয়ে দেয়া হবে। যদি আপনি বন্ধ সংযোগ এর অফার এর অন্তর্ভুক্ত হন তাহলে জানানো হবে আর যদি না হন তাহলে ও জানিয়ে দেয়া হবে।
- 876 views
- 1 answers
- 0 votes
-
- 692 views
- 1 answers
- 0 votes
-
১. নতুন হিসেবে আপনি গিফট কার্ড, ইমেইল সাবমিট, ডাউনলোড/ইন্সটল, সার্ভে, Free stuff (Maxbounty), গেমস, মোবাইল এপস, sweepstakes ইত্যাদি ধরনের অফার নিয়ে কাজ করতে পারেন।
২. মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আপনি ফেসবুক মার্কেটিং, ভিডিও মার্কেটিং, Quora, ডিসকাশন ব্লগ/ফোরাম/ক্লাসিফাইড এডস সাইট, লিংকডইন ইত্যাদিতে সহজে মার্কেটিং করতে পারেন।
- 730 views
- 1 answers
- 0 votes
-
ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে যা যা প্রয়োজনঃ
১. ডোমেইন এবং ওয়েব হোস্টিং
২. ই-কমার্স ওয়েবসাইট
৩. প্রোডাক্ট
৪. ডেলিভারি ম্যান
৫. অনলাইন/ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর দক্ষতা
৬. ব্যবসায়িক পরিচালনা বিষয়ক দক্ষতা
৭. ওয়েবসাইট মেইন্টেইন দক্ষতা
৮. ব্যবসা সম্প্রসারণে ব্যবসায়িক জ্ঞান
ইত্যাদি।
- 833 views
- 1 answers
- 0 votes
-
ই-কমার্স কি?
ই-কমার্স হল অনলাইনে বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোন পণ্য কেনাকাটাই হচ্ছে ই-কমার্স বা ইলেক্ট্রনিক কমার্স।
এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে অনলাইনের মাধ্যমেই সকল তথ্য বা অর্থ আদান-প্রদানের মাধ্যমে লেনদেন সম্পন্ন করতে পারেন। যেখানে, আপনি কোন প্রকার প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই ব্যাপক আকারে ব্যবসা করতে পারেন।
- 1063 views
- 3 answers
- 1 votes
-
Computer এ cmd কিভাবে কাজ করে চলুন দেখি।
cmd ওপেন করা :
আপনি চাইলে স্টার্ট মেনু থেকে cmd লিখে সার্চ দিয়ে cmd ওপেন করতে পারেন অথবা Windows + R কি চাপলে Run ওপেন হবে এবং এখানে cmd লিখে এন্টার প্রেস করলে cmd ওপেন হবেecho:
ইকো কমান্ড মূলত কোন কিছু প্রিন্ট করতে ব্যাবহার হয় । যেমন echo johnsonitinstitute লেখে ইন্টার দাও তাহলে এটি johnsonitinstitute প্রিন্ট করবে ।systeminfo:
তোমার পিসির সকল কনফিগারেশন দেখতে এই কমান্ডটি ব্যাবহৃত হয় । যেমন উইন্ডোজ নেম , ভার্সন , বায়োস ভার্সন , র্যাম , প্রসেসর ইত্যাদি ।HELp menu:
আমরা চাইলে যেকোন কমান্ড এর হেল্প মেনু থেকে দেখে নিতে পারব যে এটি কিভাবে কাজ করে । হেল্প মেনুর কমান্ড হল attrib /? এখানে attrib এর স্থলে যেকোন কমান্ড বসাইতে হবে । যেমন আমরা যদি cd এর হেল্প মেনু দেখতে চাই তাহলে আমাদের টাইপ করতে হবে cd /? তাহলে আমরা cd এর হেল্প মেনু দেখতে পারব এবং এই কমান্ড কিভাবে কাজ করে তাও দেখতে পারব ।
তাই যে কোন কমান্ড সম্পর্কে না জানলে এই হেল্প কমান্ড এর মাধ্যমে তা বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাবে।cd:
cd কমান্ডটি পূর্নরুপ হল Change Directory. তুমি যদি শুধু cd লিখে এন্টার চাপ তাহলে এটি তোমাকে তোমার কারেন্ট ডাইরেক্টরী দেখাবে । তুমি যদি Root ডাইরেক্টরীতে যদি যেতে চাও তাহলে cd/ কমান্ড প্রেস করে এন্টার চাপ তাহলে তোমাকে রুট ডাইরেক্টরীতে নিয়ে যাবে ।
পূর্ববতী ডাইরেক্টরী : cd .. ডেস্কটপ এ যাওয়া : cd Desktopcls:
cls কমান্ডটি মূলত কমান্ড লাইনের সকল লেখা মুছতে ব্যাবহৃত হয় ।
exit: exit কমান্ড টি cmd প্রোগ্রামটি ক্লোজ করতে ব্যাবহৃত হয় । এটি লিখে এন্টার প্রেস করলে cmd উইন্ডেটি বন্ধ হয়ে যাবে ।dir :
যেকোন ডাইরেক্টরীর সকল ফোল্ডার এবং ফাইল এর লিস্ট দেখতে dir কমান্ডটি ব্যবহৃত হয় ।mkdir :
mkdir এর পূর্নরুপ হল make directory . এর মাধ্যমে আমরা নুতুন ফোল্ডার তৈরী করতে পারি । যেমন mkdir johnsonitinstitute লিখে এন্টার প্রেস করলে একটি নুতুন ফোল্ডার তৈরী হবে ।rmdir :
এই কমান্ড দ্বার ফাকা যেকোন ফোল্ডার ডিলিট করা হয় । কিন্তু ওই ফোল্ডারের ভিতর যদি কোন ফাইল থাকে তাহলে কিছুই হবে না । এজন্য rmdir /s কমান্ডটি ব্যাবহার করতে হবে ।
যেমন rmdir johnsonitinstitute কমান্ড ব্যাবহার করলে শুধু johnsonitinstitute নামক ফোল্ডারটি ডিলিট হয়ে যাবে কিন্তু যদি এই ফোল্ডারে কোন অন্য ফাইল থাকে তাহলে rmdir /s কমান্ড ব্যাবহার করতে হবে ।
কোন নিদৃষ্ট ড্রাইভে যেতে : তুমি যদি কোন নিদৃষ্ট ড্রাইভ যেমন C কিংবা D ড্রাইভে যেতে চাও তাহলে তোমাকে কমান্ড দিতে হবে ,
C: সি ড্রাইভ এর জন্য
D: ডি ড্রাইভ এর জন্য
এভাবে তুমি যেকোন ড্রাইভে যেতে পার ।
এবার একটিু এডভান্স লেভেলে যাওয়া যাক , তো তুমি যদি কোন স্পেশিফিক ডাইরেক্টরিতে যেতে চাও যেমন আমি c>program files ডাইরেক্টরীতে যেতে চাই । তাহলে আমাকে টাইপ করতে হবে cd c:/Program Files
কিন্তু এটি তখনই কাজ করবে যখন তুমি c ড্রাইভে থাকবে । যদি না থাক তবে যখন তুমি c ড্রাইভ এ যাবে তোমাকে c>program files ডাইরেক্টরী তে নিয়ে যাবে।
কথাটা একটা উদাহরন দিয়ে বোঝানো যাক ,
উপররে চিত্রে দেখা যাচ্ছে যে আমি আমার d ড্রাইভ এর audio ফোল্ডারে যেতে চাই তাই আমি কমান্ড দিয়েছি cd d:/audio কিন্তু এটি আমাকে d>aduio ফোল্ডারে নিয়ে যায় নি । কেননা আমি এখন c ড্রাইভ এ আছি । কিন্তু আমি যখন কমান্ড দিলাম d: তখন এটি আমাকে সরারসি d>aduio ফোল্ডারে নিয়ে গেল।
এখানে ফোল্ডার নেমগুলো কেস সেনসেটিভ । তাই সঠিক নাম ব্যাবহার করতে হবে ।
যদি একধিক ফোল্ডারে কিংবা ফোল্ডার এর নামের মাঝে যদি স্পেস থাকে তাহলে আমরা কোটেশন মার্ক ব্যাবহার করতে পারি ।
দ্রুত লেখার জন্য আমরা Tab বাটন ব্যাবহার করতে পারি । যেমন আমরা উপরের চিত্রের মত c>Program Files ফোল্ডারে যেতে চাই । তো আমরা কমান্ড দিব ,
cd c:/pr (tab)
এখানে cd c:/pr লেখার পর tab চাপতে হবে । তাহলে এটি অটোমেটিকলি cd c:/”Program Files” লিখে নিবে এবং এন্টার চাপলে তোমাকে ওই ডাইরেক্টরীতে নিয়ে যাবে ।tree:
কমান্ডটি মূলত যেকোন ফোল্ডার এর স্ট্রাকচার দেখতে ব্যাবহৃত হয় ।কালার চেন্জ করা : আমরা চাইলে cmd উইন্ডোর ব্যাকগ্রাউন্ড কিংবা ফন্ট কালার চেন্জ করতে পারব । পুরো বিষয়ের একটা ওভারভিউ পেতে তুমি color /? কমান্ড দিতে পার । তাহলে তুমি সকল কালারের কালার কোড দেখতে পারবে ।
তো ফন্ট কালার এবং ব্যাকগ্রাউন্ড কালার চেন্জ করার জন্য টাইপ করতে হবে color 24 এখানে 24 হচ্ছে কালার কোড ।প্রথমে যে ভ্যালু থাকবে তা দ্বারা ব্যাকগ্রাউন্ড কালার চেন্জ হবে এবং পরের ভ্যালু ফন্ট কালার চেন্জ হবে । এখানে আমরা প্রথমে 2 ব্যাবহার করেছি এবং পরে 4 ব্যাবহার করেছি । 2 মানে হল সবুজ এবং 4 এর মানে লাল কালার । ডিফল্ট কালারে ফিরে আসতে চাইলে টাইপ কর শুধু color এবং এন্টার দাও তাহলে তুমি ডিফল্ট কালার এ ফিরে আসবে ।
শুধু একটি কালার কোড ব্যাবহার করলে ফন্ট কালার চেন্জ হবে । উপরে আমি শুধু color 4 ব্যাবহার করেছি । কালার কোড 4 এর রং হল লাল তাই ফন্ট কালার লাল হয়ে গেছে ।
তো আমরা চাইলে Command Prompt Properties থেকেও কালার এবং ব্যাকগ্রাউন্ড চেন্জ করতে পারব । যেমন ,
সকল ড্রাইভ এর নাম এবং লিস্ট দেখা : আপনার পিসিতে কয়টি ড্রাইভ আছে তা cmd এর মাধ্যমে দেখতে চাইলে টাইপ করুন wmic logicaldisk get nameipconfig:
উইন্ডোজ এর আইপি কনফিগারেশন দেখতে এই কমান্ড ব্যাবহার করা হয় ।
path : উইন্ডোজ এর Environment Variables এ কি কি Path অ্যাড করা আছে তা দেখতে এই কমান্ড ব্যাবহার করা হয় । এটা নিয়ে একটা আলাদা পোষ্ট করার ইচ্ছা আসে ।- 679 views
- 2 answers
- 0 votes
-
বায়ুর চাপ কম থাকার কারণে।
- 773 views
- 1 answers
- 0 votes
-
মাইটোকন্ড্রিয়ার ৭৩% ভাগ প্রোটিন।
- 780 views
- 1 answers
- 0 votes